.

Читать онлайн.
Название
Автор произведения
Жанр
Серия
Издательство
Год выпуска
isbn



Скачать книгу

এই বলে শিনবে কিওকোর দিকে তাকিয়ে ভ্রু কুঁচকে কাঁধ ঝাঁকালো। “স্কলারশিপ নিয়ে এখানে পড়তে আসা সবারই রয়েছে।” তারপর সঠিক শব্দটা চয়ন করার জন্য সে কিছুটা থামল এবং তারপর বলল, “আমাদের সকলেরই কোন না কোন বিশেষ প্রতিভা রয়েছে।” এই বলে সে সুকির দিকে তাকিয়ে এক চোখের ভ্রু তুলল, "তুমি এখনও ওকে বলোনি কিছু?"

      সুকি দ্রুত মাথা নেড়ে জানিয়ে দিল ও বলেনি এবং তারপর কিওকোর দিকে তাকিয়ে হঠাৎ করেই বিষয়টা বদলাতে চাইল, “তোমরা কি চাই, হ্যামবার্গার আর ফ্রাই?”

      কিওকো মাথা নেড়ে সম্মতি জানাল, আর সুকি সঙ্গে সঙ্গে উঠে দাঁড়াল, ঠিক যেন ও ফ্রি স্কলারশিপের বিষয় নিয়ে আর কোন প্রশ্ন এড়াতে চাইছিল, “আচ্ছা, বসো, আমি এক্ষুণি আসছি, ঘাবড়াবার কিছু নেই। যারা স্কলারশিপ পেয়ে এখানে আসে তাদের জন্য খাবার-দাবার ফ্রি আর ওরা সেগুলি আমাদের কাছে পৌঁছেও দিয়ে যায়।” সুকি শিনবের সঙ্গে কিওকোকে রেখে অর্ডার দিতে চলে গেল।

      অধ্যায় ৩ "তয়ার সঙ্গে দেখা হওয়া"

      শিনবে খুব গুরুগম্ভীর দৃষ্টি নিয়ে সামনের দিকে ঝুঁকল, ওর নীল চোখ দুটো জ্বল-জ্বল করছিল, “এখানে স্বাভাবিক মানুষজন রয়েছে, আবার সেই সব ছাত্র-ছাত্রীরাও রয়েছে যারা স্কলারশিপ পেয়ে এখানে এসেছে, যেমন আমি আর সুকি। স্কলারশিপ পাওয়া আরও ছাত্র-ছাত্রীও আছে কিন্তু আমাদের সকলের মধ্যেই কিছু বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে... যেমন, এমন কিছু ক্ষমতা যেটা আর পাঁচটা সাধারণ লোকের মধ্যে থাকে না।”

      “আমার মধ্যে যা রয়েছে তা হল টেলিকাইনেসিস। আমি আমার মানসিক শক্তি দিয়ে পার্থিব বস্তু নাড়াচাড়া করতে পারি।” “আর রয়েছে টেলিপ্যাথি, যার মানে হল, আমি আমার মনে মনে অন্যদের সঙ্গে কথা বলতে পারি।” এই কথাগুলো সে কোন শব্দ উচ্চারণ না করে বলল, তার সেই ক্ষমতা ব্যবহার করে যা দিয়ে সে মনে মনে অন্যদের সঙ্গে কথা বলতে পারত।

      কিওকোর মুখ হাঁ হয়ে